Headline :
ডুমুরিয়ার বিল ডাকাতিয়া সংগ্রামী ঐক্য জোটের সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত খুলনা জেলা বিএনপির আংশিক কমিটি ঘোষণা করায় রূপসায় জিএম কামরুল এর নেতৃত্বে আনন্দ মিছিল ও পথসভা হয়েছে  হেলিকপ্টারে এসে উড়াল দিয়ে নিয়ে গেলেন বদরগঞ্জের কন্যাকে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মজিদ ফকিরের মৃত্যু, দাফন সম্পন্ন ডুমুরিয়ার চুকনগরে  মাছের ঘেরে বিষ প্রয়োগ ক্ষতি ৫ লাক্ষাধীক সমাজ সেবাই বিশেষ অবদান রাখায় মানবাধিকার সম্মাননা পেলেন। আলহাজ্ব শাহাজাহান জমাদ্দার  নওয়াপাড়া প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন সভাপতি মুজিবর-সম্পাদক মফিজুর রহমান রংপুরের বদরগঞ্জে গৃহবধুর আত্মহত্যা রূপসায় এসএসসি ও এইচএসসি’র কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা প্রদান। ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ আসছে প্রথম শৈত্যপ্রবাহ, বাড়বে শীতের তীব্রতা
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৩ পূর্বাহ্ন

রাজিব পুরে নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে মানববন্ধন

Reporter Name / ৬৪ Time View
Update : শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪

আতাউর রহমান,রাজিবপুর(কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধি: অসময়ে ব্রক্ষপুত্র নদের তীব্র ভাঙ্গন শুরু হয়েছে। নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে কুড়িগ্রাম জেলার চর রাজিবপুর উপজেলার নদী বিচ্ছিন্ন কোদাল কাটি ইউনিয়ন পরিষদের আওতাধীন পাইকানটারী পাড়া ও বল্লম পাড়া গ্রামে এক মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকাল ১০ঘটিকায় আমিনুর রহমান মাষ্টারের উদ্যোগে এলাকা বাসী মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে।

জানাগেছে গত ৭দিনের ব্যবধানে ৩৫টি বাড়ি ঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। প্রায় ৫০একর ফসলী জমি গিলে খেয়েছে রাক্ষুসে নদ।
শতশত গাছপালা চলে গেছে নদী গর্ভে। বুধবার গভীর রাতে নদী গর্ভে দেবে গেছে আরও ২টি বাড়ি।
মানববন্ধন কর্মসূচি হাজির হয়ে রহিমা খাতুন ৪০ জানান, রাইতে শুয়ে আছি হঠাৎ শুমশুম শব্দ শুনে ঘুম ভেঙ্গে যায়। ঘর থেকে বাইর হয়ে দেহি আমার রান্না ঘর নদীতে ভেঙ্গে যাচ্ছে। মুহুর্তে আমার থাকার ঘরটিও চোখের সামনে নদীতে ভেঙ্গে গেল। ঘর থেইকা কিছুই বাহির করতে পারি নাই।
কোদাল কাটি ইউপির ৩নং ওয়ার্ডের সদস্য নুরুল আমিন বলেন,গত ২ সপ্তাহে তার ওয়ার্ডের ৫০টি ঘর নদীতে বিলীন হয়েছে।আমি তালিকা করে উপজেলাতে পাঠিয়েছি। কিন্তু প্রশাসনের কেউ খোঁজ নিতেও আসেনি।

তার দাবি নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধে দ্রুত প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে ভাঙ্গন কবলিতদের রক্ষা করা।

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম যোদ্ধার বলেন, কোদাল কাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম যে ভাবে প্রতিদিন বিলীন হচ্ছে আগামী ২/১ বছরের মধ্যে রাজিব পুরের মানচিত্র থেকে কোদাল কাটি ইউনিয়ন হারিয়ে যাবে। অতিশীঘ্রই নদী ভাঙ্গন ঠেকানো জন্য সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
সমাজ সেবক আমিনুর মাষ্টার জানান, নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধ করতে না পারলে আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই ঐতিহ্য বাড়ি কোদাল কাটি বাজার ও বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান সহ ঘরবাড়ি ও ফসলের মাঠ কোরালগ্রাসি রাক্ষুসী ব্রক্ষপুত্র নদ গিলে ফেলবে। সরকার মহোদয় বরাবর তার দাবি এই ভাঙ্গন ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category