শিরোনাম:
গোয়ালন্দ উপজেলা প্রশাসনের সফল অভিযান, বিষাক্ত তিল জব্দ, ২০ হাজার টাকা অর্থ দন্ড! ছাতক-দোয়ারায় ধানের শীষ প্রতীক কে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে সাবেক এমপি কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন ছাতক-দোয়ারাবাজারের ঐক্যবদ্ধ বিএনপি ধানের শীষ প্রতিকের বিজয় নিয়ে ঘরে আসবে কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে না পারলে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। অধ্যক্ষ হাঃ মাওঃ ইউনুছ আহমদ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাঙ্গামাটি পৌর জাসাস এর প্রস্তুতি সভা ও জেলা বিএনপির সাথে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে রূপসায় সাবেক ইউপি সদস্য গফুরের বাড়িতে দুর্বৃত্তদের হামলা থানায় জিডি উপজেলা প্রেসক্লাব দিঘলিয়ার সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের নতুন রাস্তা আঞ্চলিক অফিসে নেত কর্মিদের সাথে মতবিনিময়। ডুমুরিয়ার চুকনগর আলিপুর যজ্ঞানুষ্ঠান ও অষ্টকালীন লীলা কীর্ত্তন অনুষ্ঠিত অধিকার রক্ষার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছে বিএনপি কখনও জনগণকে ছেড়ে যায়নি, দিঘলিয়ায় আজিজুল বারী হেলাল 
শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০২ অপরাহ্ন
নোটিশ :
সারাদেশে জেলা, উপজেলা ও ক্যাম্পাস প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে....। আগ্রহীগণ যোগাযোগ করুন:  01911179663

রূপসা উপজেলার আঠারোবেঁকী নদীর পাশে নেহালপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পবাসী নদী ভাঙ্গনে আতংকিত

Reporter Name / ১৪৮ Time View
Update : শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

আজিজুল ইসলাম, স্টাফ রিপোর্টার: খুলনা জেলায় রূপসা উপজেলার ৩নং নৈহাটি ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ড নেহালপুর ও দেবীপুর এলাকায় আঠারোবেঁকী নদীর পাশে গড়ে উঠা আশ্রয়ণ প্রকল্পের অধিবাসিরা নদী ভাঙ্গনের ফলে চরম আতংকে দিনযাপন করছে। এ দিকে আশ্রয়ণ প্রকল্প ২ এর আওতায় প্রথম ধাপে:-২৩টি ও দ্বিতীয় ধাপে ৩৯ টি মোট ৬২ টি ঘর। উক্ত ঘর পেয়ে খুশিতে আত্মহারা সহায় সম্বলহীন মানুষগুলি, সহায় সম্বলহীন মানুষ উপহারের ঘরে বসবাসের পাশাপাশি নদীর পাশ দিয়ে গড়ে তুলছেন কৃষি খামার, এখান থেকে নানা রকম সবজি চাষের মাধ্যমে নিজেদের চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি সে সকল সবজি বাজারে বিক্রয় করে ও অর্জন করেছে মুনাফা। এখানে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি রয়েছে দুই টি সুবর্ণ নাগরিক.(প্রতিবন্ধী) পরিবার ও বসবাস করে আসছে সকলে, ঘর পেয়ে সুখে শান্তিতে বসবাস করলেও তাদের আতংক শুধু নদী ভাঙ্গন নিয়ে যেন দিনদিন বেড়েই চলেছে। প্রতিদিনই নদী গর্ভে বিলীন হচ্ছে আশ্রয়ণ প্রকল্পে থাকা মানুষ গুলির কৃষি জমি এবং কৃষি জমি শেষ হলেই চলাচলের রাস্তা এবং রাস্তা শেষ হলেই নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার আশংকায় সম্বলহীন মানুষের জমিসহ ঘর। রূপসায় নেহালপুর আশ্রয় প্রকল্পে থাকা সুবর্ণ নাগরিকের পরিবারসহ সাধারণ মানুষের কাছে তাঁদের অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, আমাদের বসবাসের জন্য নির্দিষ্ট স্থান ছিলোনা যেখানে আমরা বা আমাদের পরিবার নিয়ে বসবাস করতে পারতাম, সরকারি ভাবে আমাদের বিনামূল্যে প্রদান করা হয় এই স্থায়ী বসবাসস্থল। তবে নদী ভাঙ্গনের ফলে আবারও হারানোর পথে আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসের জন্য জমি সহ ঘর। ঘর তৈরির সময় আঠারোবেঁকী নদী ভাঙ্গনরোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড বালুর বস্তা ফেলে অস্থায়ী বাঁধ তৈরি করেন, যা আশ্রয়ণ প্রকল্পে থাকা ৬২ ঘরের তিন ভাগের একভাগ। এ দিকে বাকি দুই ভাগ ভাঙ্গন রোধে রূপসার ৩নং নৈহাটি ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের মাধ্যমে গাবগাছ ও টিন দিয়ে অস্থায়ী বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল, নদী ভাঙ্গনের ফলে অনেক আগেই বিলীন হয়েছে সে বাঁধ। এখন পানি উন্নয়ন বোর্ডের বালুর বস্তুা দিয়ে যে বাঁধ দেওয়া হয়েছিল তা অধিকাংশ স্থান নদী গর্বে বিলীন হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই আঠারোবেঁকী নদীর পাশে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কৃষি জমি বড় বড় আকারে ভাঙ্গনের ফলে বিলীন হতে শুরু করেছে। এ দিকে নদী ভাঙ্গনের ফলে দিনদিন এগিয়ে আসছে আশ্রয়ণ প্রকল্পে থাকা অসহায় সহায় সম্বলহীন মানুষের ঘরের দিকে। নদী ভাঙ্গনের ফলে যে কোন সময় আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘরগুলো বিলীন হতে পারে আঠারোবেঁকী নদী গর্ভে, সকল সময় আতংকিত রয়েছেন, নেহালপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পবাসী। আমরা সকল সময় আতংকিত, কখন না জানি জমি সহ ঘর আমাদের শেষ আশ্রয়স্হল ও নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায়। তাঁরা আরও বলেন, আমরা রূপসা উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে খুলনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কাছে বিনতি আবেদন করে আসছি, আমাদের জোরদাবী নদী ভাঙ্গন রোধে স্হায়ী বাঁধ নির্মাণ সহ আমাদের স্হায়ী ভাবে নদী ভাঙ্গন রোধে বাঁধ সহ উপযুক্ত ব্যাবস্থা করা হোক, আমরা যেন পরিবার নিয়ে এখানে সুখে শান্তিতে দিন রজনী কাটাতে পারি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category